Jump to content

Page:Dialogues, Intended to Facilitate the Acquiring of the Bengali Language.djvu/75

From Wikisource
This page has been proofread, but needs to be validated.

(62)

তুমি তার কাছে কি প্রকারে মিলিলা।

আমি তাহার মাতুলের এক শুপারিস চিঠি লইয়া গিয়াছিলাম। তিনিও সে চিঠি বহুত মাতবর লিখিয়াছিলেন চিঠি পাইয়া পালজী কহিলেন দেখ এখন আমি বেকার বসিয়া আছি আমার কায হইলে তুমি আইস অবশ্য তোমার উপকার আমাহইতে যে হয় তাহা আই করিব মাতুল মহাশয় তোমার নিমিত্তে আমাকে যে রূপ লিখিয়াছেন এমত আমাকে আর কখন লিখেন নাই আমার কার্য্য শুনিবা মাত্র আসিবা আমি কায করিয়া দিব। এই কথোপকথন তাঁহার সহিত আমার ছিল। এখন তাঁহার কার্য্য হইয়াছে। বুঝি এক আধ দফা করিয়া দিতে পারেন।

ভাল বুঝিলায় তবে তোমার কার্য্য হইতে পারে।

হাঁ বুঝি হইতে পারে তবে বরাত।

তুমি কোথা ওম্মেদ্বার।

আয়ার ওম্মেদ্বারির ঠিকানা নাই কত ঠাঁই গমনাগমন করিতেছি কিছুই হয় না।

বটে আজিকার কার্য্য হওয়া বড় ভার হাঁটিতে২ পার সূতা যায়। কার্য্য হয় না।


কন্দল।

আর শুনেছিসতে নিৰ্ম্মলের মা। এই যে বেণে মাগী অহঙ্কারে আর চক্ষে মুখে পথ দেখে না। হ্যাদ্যাখ। কালি যে আমার ছেল্যা পথে দাঁড়িয়েছিল তা ঐ বুড়া মাগী তিন চারি ছেল্যার মা করিল কি ভরন্ত কলসিতা অমনি ছেল্যার মাথার উপর তলানি দিয়া গেল। সেইহইতে ষাটের বাছা জ্বরে ঝাঁউরিয়া পড়েছে। এমন গরবাসুকি বলিলে আমার সঙ্গে গালাগালি ঝকড়া করে। এ ভাতারখাগি সর্ব্বনাশীর পুতটা মরুক। তিন দিনে তাহার তিনতা বেটার মাথা খাউক ঘাটে বসে মঙ্গল গাউক।

হাঁলো কি জামাইখাগি কি বলছিস। তোরা শুনছিস গো এ আটকুড়ি