PUNDITS AND MUNSIS 191 বিদায় চাহিলেন। শুক কহিলেক যে তুমি মনে কিছু উদ্দিগ্না হইও না আহ্লাদিত থাক আমি তোমার কন্মে চেষ্টিত আছি তোমাকে রাজ- পুত্রের নিকট পন্ছাইব কিন্তু রাঁজপুজ্রের ষে প্রীতি আর ভালবাসা তোমাতে আছে তাহা! তুমি হৃদয়ে রাখিবা যেমন চৌকিদার আপন মনেতে তেবরস্তান রাঁজাকে ভরসা দ্রাটা করিয়া ধন পাইয়াছিল তুমি তদ্রপ রাজপুভরকে ভাবনা করিও তবে তাহাকে অবশ্ঠ পাইবা। খোজেস্তা ইহ শুনিয়! শুককে প্রশ্ন করিলেন যে তেবরস্তান রাজার উপাখ্যান কিরূপ তাহা কহ ।__ শুক উত্তর করিল যে পুর্ের মন্ুষ্যের! ও মন্ত্রীরা এমত কহিয়াছেন যে রাজা তেবরস্তান এক দিবদ আপন সভা স্বর্গের ন্যায় সাজা ইয়া উত্তম অন্ন বাঞ্জন এবং নানাপ্রকার মগ্চমাংস ভক্ষ্াদ্রব্য সভামধ্যে রাখিয়া &ঁ দেনায় রাজপুত্র ও মধ্যাদক ও পণ্ডিত ও শিক্ষাপগ্ুরুরদিগকে সেই স্থানে উপস্থিত করিয়া সেই সব উত্তম দ্রব্য তীহারদিগকে ভোজন করাইতেছিলেন ইতিমধ্যে অকম্মাৎ সেই স্থানে একজন বিদেশী উপস্থিত হইল। তদনন্তর রাজসভাস্থ প্রধানের! তাহাকে জিজ্ঞাসিলেন যে তুমি কে কোথা হইতে আদিয়াছ কি কাধ্য কর। সেই বাক্তি উত্তর করিলেক যে আমি তলোয়ার মারিতে আর ব্যান্ধ ধরিতে পারি ইহা বাতিরেক আর আর রূপ শিল্পকন্মন জ্ঞাত আছি আর তীর এমত মারিতে পারি যে আমার তীর কঠিন প্রন্তরেতে ছিদ্র করিয়া! নিত হয় এবং খজেন্দর নামা একজন ধনবান আছেন আমি কিছু দিবস তাহার নিকটে চাকর ছিলাম কিন্ত খজেন্দর আমার কিছু গুণ বিবেচনা করিয়া বুঝিলেন না অতএব আমি তাহার চাকরি ত্যাগ করিয়া মহারাঁজ তেবরস্তানের নাম শুনিয়া তাহার নিকট চাকরি করিতে আসিয়াছি। মহারাজ! তেবরস্তান এই কথা শুনিয়া রাজ- দরবারের লোকেরদিগকে আজ্ঞা দিলেন যে এই বাক্তিকে চৌকিদারি কন্মে নিঘুক্ত কর। পরে কন্মকর্তার! রাজাজ্ঞান্গসারে তাহাকে চৌকিদারি চাকুরিতে নিযুক্ত করিলেন। দেই জন প্রত্যহ রাত্রিতে এক পদে দাড়াইয়া রাজার অট্রালিকারদিগে দৃষ্টি করিয়া থাকে এক দিবস