PUNDITS AND MUNSIS 165 ইতিমধো রামচন্দ্র বযতিরেক আর আর সমস্তই করতল প্রতাপাদিত্য ঠাওরাইলেন এখন রামচন্দ্রের রাজ্যে কবজকরণের আটক হইতে পারে না। মাত্র অখ্যাতি লোকে বলিবেক জামাতার অধিকার কাড়িয়া লইল ইহা! না করিয়! যদি উহাকে গুপ্রে সংহার করিয়া মৃত্যুর সমাচার wera দিয়া শোকাচার করিলে পশ্চাত রাজ্য কবজ করণে অখ্যাতি হবেক না। অতএব সেই কর্তব্য। এই রচণ! করিয়া হুকুম হইল অগ্ই কোন ক্রমে গুপ্তে সংহার করহ তাহাকে । বিবেচনা এই হইল! প্রাতে যখন গাত্রোথান করিয়া বাহিরে যাবে সেই কালে সাঙ্গত্য ক্রমে গুপ্তে তাহার শিরচ্ছেদন করে। এই কথা পরামশ হইলে অস্ত্রধারি লোক স্থানে স্কানে নিয়োজিত হইল। এ সকল কথা পরম্পর পুরী মধ্যে প্রচার হইলে রাজ কন্া ef ease দিবাংশে স্বামীর গোচর করিতে পারেন না। এইরূপ চিন্তাতে দিবাগত হইলে সাঙ্গত্যক্রমে স্বামীকে এ সকল বৃত্তান্ত তন্মতে নিবেদন করিলেন। রাজ জামাতা এ সকল শুনিয়া বিম্ময়াপন্ব হইলেন এবং যথোচিত ক্ষুন্ন ভাবিলেন কি ক্রমে এখান হইতে নির্গত হইতে পার! যায়। রাজকন্তা কহেন উপায় কিছু দেখি না ঈশ্বর বুঝি আমার বৈধবায wal করিলেন। রায় বিস্তর চিন্তিয়া কহিলেন তোমার ভ্রাতা উদয়াদিত্যের সহিত আমার যথেষ্ঠ প্রণয় তুমি তাহাকে এ স্থানে আনিতে পারিলে যদি তাহা হইতে ইহার কোন উপায় হয়। রাজকন্া স্বামী আজ্ঞান্ুসারে ভ্রাতা নিকট গমন করিয়া আপন স্বামীর স্থানে গুপ্তে আনয়ন করিলেন রায় সবিনয়েতে বেওরা! বিদিত করিলে রাজকুমার চিন্তিত হইয়া কহিলেন ইহার আর উপায় কিছু দেখিতেছি না। কেবল একটা স্থগতিক হইয়াছে । _ অস্থ এই রাত্রে খুল্লপিতামহের বাটীতে নাচ দেখিবার অনুরোধ আছে তাহাতে আমার যাওয়া আবশ্তক ইহাতে যদিত তুমি কিছু কঠিন কর্মে শক্ত হইতে পারহ তবে আমি এ সঙ্কট হুইতে মুক্তা করিতে